পোস্টগুলি

2020 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

দনিয়া কলেজ, ঢাকা - ২০২০ ১ম বর্ষ সেমিস্টার পরীক্ষা - ১ - উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্ন এবং সমাধান (ব্যাখ্যাসহ)

ছবি
প্রশ্ন সমাধান ১ নং প্রশ্নের ক এর সমাধান (ম্যাট্রিক্সের সহগুণক নির্ণয়) এখানে দেয়া আছে ম্যাট্রিক্স, $$A=\begin{bmatrix}12 & 3 & 0\\1 & 2 & 1\\6 & 1 & 0\end{bmatrix}$$ আমরা জানি, কোন ম্যাট্রিক্সের সহগুণক নির্ণয় করতে হলে তার চিহ্ন নেগেটিভ হবে নাকি পজিটিভ হবে তা নিচের চিত্রের প্যাটার্ণ থেকে সহজেই নির্ণয় করা যায়। নিচের চিত্র দেখলেই সহজে তা বোঝা যাবে, $$\begin{bmatrix}+ & - & + & ...\\ - & + & - & ...\\ + & - & + & ...\\ ... & ... & ... & ...  \end{bmatrix}$$ চিত্র থেকে আমরা সহজেই বুঝতে পারি যে, (3,2) ভুক্তিটির সহগুণকের চিহ্ন নেগেটিভ হবে। সুতরাং আমরা পেয়ে গেলাম চিহ্ন: নেগেটিভ (-) এবার আমাদের মান বের করার পালা। এখন আমরা (3,2) ভুক্তিটির কলাম (২য়) এবং রোকে(৩য়) ম্যাট্রিক্স থেকে মুছে দেব। মুছে দিলে ম্যাট্রিক্সটি দেখাবে এরম, $$A=\begin{bmatrix}12 &  & 0\\1 &  & 1\\ & & \end{bmatrix}$$ ফাকা জায়গাগুলো বাদ দিয়ে 2x2 ম্যাট্রিক্স হিসেবে লিখলে, $$\begin{bmatrix}12&0\\1&1\end{bmatrix}$$ আর এই ম্যাট্রিক্

দাবা খেলায় প্রতিরক্ষার নিয়ম, এটা জানলে আপনার রেটিং ৫০০ ছাড়াবে নিশ্চিত।

ছবি
 দাবা খেলার দ্বিতীয় টিউটোরিয়ালে আপনাদের স্বাগতম। আজকে আমি দাবা খেলায় নবীনরা যে ভূল করে থাকে তার মধ্যে সাধারণ একটি ভূল আপনাদের দেখাব। সেটি হলো ঘুটি প্রতিরক্ষা না করা। তার আগে আনপ্রোটেক্টেড পিস বা প্রতিরক্ষা করা হয়নি এমন ঘুটির সংজ্ঞা জানি। অনিরাপদ ঘুটি আপনার খেলার যেকোন অবস্থায় বোর্ডে এমন কোন ঘুটি রয়েছে যা আপনার প্রতিপক্ষ যদি খেয়ে ফেলে তাহলে আপনি কোন বদলা নিতে পারবেন না। এমন ঘুটিই হলো অনিরাপদ ঘুটি। যেমন নিচের ছবিটির দিকে খেয়াল করুন, এখানে একটি অনিরাপদ ঘুটি রয়েছে। আপনি কি তা দেখতে পাচ্ছেন? যদি দেখতে পারেন, অভিনন্দন। f6 এর কালো ঘোড়াটি e4 এর সাদা সৈন্যকে খেয়ে ফেলতে পারে এবং সাদা বিনিময়ে কোন প্রতিশোধই গ্রহণ করতে পারে না। সুতরাং এখানে e4 এর সৈন্যটি একটি অনিরাপদ ঘুটি। হ্যা, যদি কালো ঘোড়াটা এমন কোন ঘরে থাকত যেখান থেকে সৈন্যটিকে খাওয়া যেত না, তখনও সৈন্যটি অনিরাপদ ঘুটি হিসেবেই বিবেচিত হত। মূল কথা কোনভাবে কোন ঘুটিকে খাওয়া গেলে প্রতিপক্ষ যদি বদলা না নিতে পারে তখন ওই ঘুটি অনিরাপদ ঘুটি। আপনার করণীয় প্রতিটি চাল দেয়ার আগে দেখবেন বোর্ডে কোন অনিরাপদ ঘুটি আছে কিনা। থাকলে সেটাকে আগে নিরাপদ করবেন যাতে পরবর্

ক্যালকুলাস - অন্তরীকরণের সাথে পরিচয় এবং ডেরাইভেটিভ (Introduction to Differentiation and Derivative in Bangla)

 আশা করি আগের টিউটোরিয়ালগুলো আপনারা কমপ্লিট করে এসেছেন। না করলে ক্যালকুলাসের সম্পূর্ণ টিউটোরিয়ালের সূচি সাইডবারের লিংকে দেয়া রয়েছে। এই টিউটোরিয়ালে আমরা পরিবর্তন এবং পরিবর্তনের হার সম্বন্ধে জানব। সেই সাথে অন্তরীকরণ এবং ডেরাইভেটিভ বা অন্তরীকরণ সহগের সঙ্গে পরিচিত হব। প্রথমেই একটা বিষয় পরিষ্কার হয়ে নেয়া যাক। আমরা এখানে চলক বুঝাতে  $x$, $y$, $z$ ইত্যাদি প্রতীক এবং ধ্রুবক বুঝাতে $a$, $b$, $c$ ইত্যাদি প্রতীকগুলো ব্যবহার করব। এখন একটা চলক যদি হয় $x$ এবং আরেকটা চলক যদি হয় $y$ এবং $y$ এর মান $x$ এর মানের উপর নির্ভরশীল। এমন অনেক নির্ভরশীলতা হতে পারে। যেমন এখানে $x$ হতে পারে কোন বর্গের এক বাহুর দৈর্ঘ্য আর $y$ ঐ বর্গের ক্ষেত্রফল। এখন আমি ধরি $x$ এর মান অতি ক্ষুদ্র পরিমাণে বাড়িয়ে করলাম $x + dx$। তাহলে নিশ্চয়ই $y$ এর মানো অতি ক্ষুদ্র পরিমাণ বেড়ে (কমতেও পারে অথবা সমানও থাকতে পারে, সেক্ষেত্রে $dy$ এর মান নেগেটিভ বা জিরো) গিয়ে হবে $y + dy$। এখন এই বর্গক্ষেত্রের কথাই চিন্তা করি। আমরা জানি, বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (বাহুর দৈর্ঘ্য)*(বাহুর দৈর্ঘ্য) সুতরাং, $y = x^2$    ------------(1) এবার বাহুর দৈর্ঘ্য অত

সফটওয়্যার তৈরি করার বই অনলাইনে সম্পূর্ণ ফ্রি

আপনি কি ডেস্কটপ কম্পিউটার/পিসি যাতে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে তার জন্য সফটওয়্যার তৈরি করতে চান? তাহলে আপনার জন্য রয়েছে সু:খবর। আপনি এখন একটি অনলাইন ইবুক পরে সফটওয়্যার তৈরি করা শুরু করতে পারবেন। আপনার যা যা লাগবে:- উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমসহ একটি ডেস্কটপ। ইন্টারনেট কানেকশন (বইটি পড়ার জন্য)। কিছু সময়। আমি আশা করি ৩ সপ্তাহ - ১ মাস সময় যথেষ্ট। এই সময়ের মধ্যে প্রতিদিন ১ ঘন্টা সময় দিলেই চলবে। সারাদিন বসে থাকা লাগবে না বইয়ের লিংক আপনার বইটি পড়ার জন্য ইন্টারনেট কানেশন থাকা লাগবে কারণ বইটি সম্পূর্ণ অনলাইনভিত্তিক এবং এই ব্লগে আর্টিকেল আকারে লেখা। তাই আপনাকে আর্টিকেলগুলো পড়তে হবে এবং সেই সাধে সাথে সেখানের নির্দেশনাগুলোও নিজের কম্পিউটারে যথাযথভাবে পালন করতে হবে। আপাতত কোন PDF নেই। তবে ভবিষ্যতে দেয়ার চেষ্টা করা হবে ইনশাআল্লাহ। লিংক:  https://ashrafulsgalaxy.blogspot.com/2020/03/blog-post.html বইটি পড়ুন। এবং আপনাদের কেমন লাগবে তা জানান। নিশ্চয়ই আমি আপনার মতামত জানার জন্য অধীর আগ্রহে বসে আছি। এবং যেকোন প্রশ্ন থাকলে জিজ্ঞাসা করুন।

১৪ টি চমৎকার জাভাস্ক্রিপ্ট লাইব্রেরি যা ২০২০ সালে আপনার অবশ্যই জানা দরকার

ছবি
১৪ টি চমৎকার জাভাস্ক্রিপ্ট লাইব্রেরি যা ২০২০ আপনার অবশ্যই জানা দরকার আমরা অনেকেই ওয়েসাইট ডেভেলপমেন্ট করে থাকি। যারা কমবেশি ওয়েবসাইট করেছি তারা জানি যে এইচ টি এম এল মার্কাপ ল্যাংগুয়েজের পাশাপাশি ওয়েবের প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ হলো জাভাস্ক্রিপ্ট। বিভিন্ন জাভাস্ক্রিপ্ট লাইব্রেরির সাহায্যে আমাদের সময় অনেক বাঁচানো যায়। তাই গাড়ি বানাতে হলে চাকা বানানোর থেকে কেনা যেমন ভালো, তেমনি সময় বাচানোর জন্য এসকল জাভাস্ক্রিপ্ট লাইব্রেরি ব্যবহার করাও তেমনি ভালো। তবে এই লাইব্রেরিগুলো চাকার মত টাকা দিয়ে কেনা লাগবে না। এগুলোর সব ফ্রি। তো এককথায় এসব লাইব্রেরিগুলো যে সুবিধা দিচ্ছে: সময় বাচাচ্ছে। কোড সুন্দর ও পরিষ্কার করছে। কোড ছোট করছে। আপনাকে সহজেই বড় বড় অ্যপ তৈরি করার সুযোগ দিচ্ছে। তো কথা না বাড়িয়ে শুরু করে দেয়া যাক এই লাইব্রেরিগুলোর কথা আলোচনা। #১ ReactJS (রিঅ্যাক্ট জেএস) লিংক:  https://reactjs.org/ ReactJS হলো ফেসবুকের তৈরি ইউজার ইন্টারফেস তৈরি করার প্রক্রিয়া সহজ করার জন্য জাভাস্ক্রিপ্ট লাইব্রেরি। এটার সাহায্যে খুব সহজেই ইন্টারেক্টিভ ইউজার ইন্টারফেস তৈরি করা যায়। এছাড়া কম্পোনেন্ট ভিত্তিক হওয়ায় বার বার ব্যবহা

স্লো কম্পিউটার দ্রুত করে ফেলুন নিমিষেই

ছবি
আস্সালামুআলাইকুম, কেমন আছেন সবাই ?  সবাইকে ঈদ-উল-আযহা এর সুভেচ্ছা। ঈদ মোবারক।😊 কাজের কথায় আসা যাক, আপনার ডেস্কটপ  কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কনফিগারেশন এর তুলনায় খুব খারাপ পারফরমেন্স পাচ্ছেন এবং এর কারণ কিছুতেই আপনার মাথায় ঢুকছেনা তাই না !!! অথবা অনেকের বাসায় আগের পিসি পড়ে আছে অফিসিয়াল কাজ বা টুকিটাকি ব্রাউজার ও করতে পারছেন না বলে High Level এর পিসি কিনবেন তাহলে একটু পুরো পোষ্ট পরুন ধর্য্য  ধরে। আপনি ভাবছেন কি ব্যাপার! আমার Core I3 , I5,I7 3gen.6gen..8 gen..তবুও এত্তো এত্তো স্লো কেনো তাইনা?? খোজ নিয়ে দেখলেন আপনার বন্ধুর মান্দাতার আমলের Dual core তবুও তার কম্পিউটার আপনার টা থেকে অনেক তাড়াতাড়ি লোড হয়, খুব তাড়াতাড়ি কম্পিউটার চালু হয়, সব কিছুই দ্রুত আপনার থেকে যা কাল্পনিক এর মতো লাগে। আসলে আমরা অনেকেই কিছু টাকা বাচাতে যায়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কম্পোনেন্ট বাদ দিয়ে থাকি বা না জানার কারণে বাদ দিয়ে থাকি , এর পিছনে মূল রহস্য হচ্ছে আপনার Hard Disk Drive. আপনি যতোই কনফিগারের পিসি বা ল্যাপটপ কিনেন না কেনো সাথে যদি HDD (Hard Disk Drive) লাগান তাহলে কচ্ছপ এর মতোই চলবে। তাহলে কিভাবে দ্রুত করবেন তাই ভাবছেন তো

খুব সহজেই বাংলা লিখুন নিখুঁত ভাবে

আস্সালামুআলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি খুব ভালো আছেন। আমরা বাঙালি তাই আমাদের বাংলায় লেখা একটা স্বাভাবিক বেপার।  কিন্তু আমাদের  কম্পিউটার বা মোবাইল এ  অনেক সময় বাংলা লেখার জন্য সফটওয়্যার প্রস্তুত  থাকেনা।  অথবা তাৎক্ষণিক ছোট একটা কাজ এর জন্য ২-৪ লাইন লেখার খুব দরকার হয় কিন্তু এমন হয় ওই সময় মেগাবাইট কম থাকে সফটওয়্যার গুলো ডাউনলোড দেয়ার  জন্য এবং সময় সাপেক্ষের ও বেপার।  তাই আপনাদের মাঝে এখন আমি একটা  ওয়েবসাইট এর লিংক শেয়ার করবো যার মাদ্ধমে খুব সহজেই আপনি বাংলা লিখে যেতে পারবেন যা কপি পেস্ট করে আপনার কাজ সম্পাদন করতে পারবেন।   https://www.easybengalityping.com শুধু তাই নয় , এই ওয়েবসাইট এ খুব সহজেই নির্ভুল ভাবে লিখতে পারবেন।  শুধু ইংলিশ এ লেখবেন বাংলা স্বয়ংক্রিয় ভাবে লেখা আসবে।  এই পোস্টটি ও ওই ওয়েবসাইট এর মাদ্ধমে লেখা। 

ক্যালকুলাস - ক্ষুদ্রতার মাত্রা

ক্ষুদ্রতা কী তা সম্পর্কে আশা করি আগের টিউটোরিয়ালে ভালো ধারণা পেয়েছিলেন। এবার এর মাত্রা নিয়ে আলোচনা করা যাক। আমরা মাঝে মাঝেই এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হই, যখন কোন কিছুর সাথে তুলনা করে কোন কিছু অতি ক্ষুদ্র হয়ে যায় (যেমন: সূর্যের কাছে চাঁদ অতি ক্ষুদ্র) চাঁদের কাছে আমরা অতি ক্ষুদ্র। এবার কিছু সাধারণ কেস চিন্তা করা যাক। আমরা জানি, ১ ঘন্টায় ৬০ মিনিট, ১ দিনে ২৪ ঘন্টা, ১ সপ্তাহে ৭ দিন। তার মানে ১ দিনে ১৪৪০ মিনিট আর ১ সপ্তাহে ১০০৮০ মিনিট। বলার কোন প্রয়োজন নেই যে ১ সপ্তাহের কাছে ১ মিনিট খুবই নগণ্য সময়। আমাদের পূর্বপুরুষরা এসব ক্ষুদ্রতার মাত্রা নির্ধারণ করেছে। তারা ১ ঘন্টাকে ৬০ ভাগে ভাগ করেছে। তখন রাণী এলিজাবেথের সময়। তারা এই ছোট ছোট ভাগগুলোর নামকরণ করেছে মিনিট। আবার তারা এই মিনিট গুলোকে ৬০ ভাগে ভাগ করেছে। তারা আবার এই ক্ষুদ্র ভাগগুলোর নামকরণ করেছে দ্বিতীয় মিনিট বা ইংরেজিতে Second Minute. আমরা আজকাল এগুলোকে সেকেন্ড বলি। (কেন বলি নিশ্চয়ই এখন আর বলা লাগবেনা। আপনিসহ খুব কম মানুষই এখন কারণটা জানে)। এখন মিনিটকে যদি ক্ষুদ্রতার প্রথম মাত্রা বলি, তাহলে সেকেন্ডকে দ্বিতীয় মাত্রা র ক্ষুদ্রতা বলব। কারণ এটা স

ক্যালকুলাসের প্রাথমিক ভয়

ক্যালকুলাস শেখার সময় ছাত্ররা শুরুতেই ২টি জিনিসকে খুবই ভয় পায়। এগুলো হলো: $d$ যার অর্থ "কিছু ক্ষুদ্র অংশ"। অর্থাৎ $dx$ দ্বারা বোঝায় $x$ এর কিছু  ক্ষুদ্র অংশ, $du$ দ্বারা বোঝায় $u$ এর কিছু  ক্ষুদ্র অংশ। তবে এই ক্ষুদ্র শুধু ক্ষুদ্র না, অতি অতি ক্ষুদ্র, তার চেয়েও ক্ষুদ্র, তার চেয়েও ক্ষুদ্র। অর্থাৎ আমি বোঝাতে চাচ্ছি যে এটা সীমাহীন ক্ষুদ্র। $\int$ যেটা একটা বড় ইংরেজি এস (S) এর মত। যার অর্থ "যোগফল"। যোগফল কী সেটাতো আমরা আগেই জানি। তাহলে এটা আবার নতুন কী? আসলে এর মানে এই যে, $\int{du}$ দ্বারা বোঝায় $u$ এর সকল অতি ক্ষুদ্র $du$ এর যোগফল। এখন একজন হাবাও বলতে পারে যে এর অর্থ কী? $x$ এর সকল অতি ক্ষুদ্র $dx$ এর যোগফল তো  $x$ নিজেই। তেমনিভাবে  $x$ এর সকল অতি ক্ষুদ্র $dx$ এর যোগফল তো  $x$ নিজেই। এই এস এর মত বড় চিহ্নটাকেই আমরা জানি ইন্টেগ্রাল হিসেবে। আপনি মনে করতে পারেন এক ঘন্টা একটা বড় সময়। এর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশ হলো সেকেন্ড(যদিও সীমাহীন ক্ষুদ্র না, বোঝানোর জন্য বললাম আরকি)। এতে ৩৬০০ সেকেন্ড রয়েছে। আর এই সকল ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সেকেন্ডের যোগফল এক ঘন্টা নিজেই। আশা করি এখন থেকে আর এই

ক্যালকুলাস সহজে শিখি।

বিজ্ঞানের একটা ভালো ধারণা পেতে হলে ক্যালকুলাসের জ্ঞান থাকা আবশ্যক। আমাদের তাই ক্যালকুলাস শেখা অত্যন্ত জরুরী। আমি তাই একটা টিউটোরিয়াল সিরিজ রাখছি এর উপর। আমার বন্ধু ইসহাক হুসাইন এর অনুরোধে আমি এটা লিখছি। তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদে উৎসাহিত করার জন্য। নিজের লিংকের টিউটোরিয়ালগুলো ধাপে ধাপে কমপ্লিট করলে আশা করি আপনার ক্যালকুলাসের একটা বেসিক ভিত্তি গড়ে উঠবে। তবে তার আগে আশা করছি আপনি বীজগণিত জানেন। আমি ব্যপকভাবে সাহায্য নিয়েছি থমসনের লেখা ক্যালকুলাস মেড ইজি বইটা থেকে। $$\frac{df(x)}{dx}=g(x)$$ টিউটোরিয়ালসমূহ:   ক্যালকুলাসের প্রাথমিক ভয়

উইন্ডোজের সফটওয়্যার তৈরির রহস্য - আজই জানুন

ছবি
আমরা অনেকেই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করি এবং এতে বিভিন্ন ধরণের সফটওয়্যার এবং গেমস ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আমরা অধিকাংশ মানুষেরাই জানিনা কিভাবে এসকল সফটওয়্যার তৈরি করা হয়ে থাকে। অনেকেই হয়তো মনে করেন যে এসকল সফটওয়্যার ফ্যাক্টরি বা ইন্ডাস্ট্রিতে তৈরি করা হয়। ব্যপারটা তেমন না। আসলে আপনি চাইলেই আপনার নিজের কম্পিউটারে আপনার সফটওয়্যার তৈরি করতে পারবেন। চলুন দেখে নেয়া যাক,    সফটওয়্যার তৈরি করার জন্য আপনার জানা দরকার প্রোগ্রামিং। তবে ভয় পাবেন না। মানুষ প্রোগ্রামিংকে যেরম কঠিন বিষয় হিসেবে উপস্থাপন করে আসলে প্রোগ্রামিং কখোনই ততটা কঠিন বিষয় না। আর বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ রয়েছে যেমন:- সি, সি++, ভিজুয়াল বেসিক, জাভা, পাইথন। এগুলোর সবগুলো উইন্ডোজ প্রোগ্রামিং এর জন্য সমান না। এর মধ্যে সবচেয়ে ভালো হয় ভিজুয়াল বেসিক প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজটি। এটি দিয়ে ছবিতে দেখানো উপায়ে নিজের সফটওয়্যার ডিজাইন করা যায় এবং সেই সাথে প্রোগ্রামিং কোড জুড়ে দিয়ে সফটওয়্যার তৈরি করা যায়। এখন প্রশ্ন করতে পারেন কী কী সফটওয়্যার তৈরি করা যায়। এটার সংখ্যা সীমাহীন। আপনার কল্পনায় যে যে সফটওয়্যারের কথা আসতে পারে, তাই তৈরি

দাবা বোর্ডের নোটেশনের মৌলিক ধারণা

ছবি
নোটেশন কী? (What is chess board notation?) - দাবা বোর্ডের নোটেশনের মৌলিক ধারণা   WikiPedia তে দাবা বোর্ডের নোটেশনের(Chess board notation) সুন্দর সংজ্ঞা দেয়া রয়েছে  Chess Notation   Algebraic notation  (or  AN ) is a method for recording and describing the moves in a game of  chess . It is based on a system of  coordinates  to uniquely identify each square on the  chessboard . It is now standard among all chess organizations and most books, magazines, and newspapers. In English-speaking countries, the parallel method of  descriptive notation  was generally used in chess publications until about 1980. Some older players still use descriptive notation, but it is no longer recognized by  FIDE .             from  Wikipedia   নোটেশন  অর্থ হলো কিছু প্রতীক যা দিয়ে দাবা খেলার গুটির চাল বুঝানো হয়ে থাকে। তো সহজেই শিখে ফেলুন দাবা বোর্ডের নোটেশন কী? এটি শেখার মাধ্যমে আপনি এর মৌলিক ধারণা পেয়ে যাবেন।   তার আগে বোর্ডের স্থানাঙ্ক সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক। নিচের ছবিটির দিকে লক্ষ্য করুন, (বি:দ্র: এই ছবিটি

একজন ভালো দাবাড়ু হন - দাবা খেলতে হলে যা যা জানা আবশ্যক

আমাদের প্রিয় একটি খেলা হলো দাবা। আমরা অনেকেই এই খেলাটি খেলে থাকি কিন্তু এতে ভালো ফলাফল করতে পারি না। এর জন্য কিছু বিষয় জানা আমাদের জন্য আবশ্যক। আশা করি আপনি দাবা খেলার নিয়ম কানুন আগে থেকেই জানেন। এখানে শুধু কিছু টিপস দেয়া হবে আর কিছু মৌলিক বিষয় শেখানো হবে।  বোর্ড নোটেশন এর মৌলিক ধারণা।

গোডট ইঞ্জিন দ্বিমাত্রিক গেম ডেভেলপমেন্ট টিউটোরিয়াল সিরিজ

আমরা যারা কম্পিউটার/মোবাইল চালাই তারা সবাই কম বেশি গেম খেলেছি। এই টিউটোরিয়াল সিরিজে আমরা গেম তৈরি করা শিখব। এগুলো তৈরি করে আমরা উইন্ডোজ, লিনাক্স, ম্যাক, অ্যন্ড্রয়েড ও আই ও এস এর জন্য এক্সপোর্ট করতে পারব। তার জন্য নিচের সবগুলো টিউটোরিয়াল ধাপে ধাপে কমপ্লিট করুন।  গোডট ইঞ্জিন ডাউনলোড করা।  প্রথম দ্বিমাত্রিক গেম তৈরি।  প্লাটফর্মার গেম তৈরি।

ওয়েব অ্যাসেমব্লির কিছু প্রধান বিষয়

ওয়েব অ্যাসেমব্লিতে মডিউল, মেমোরি, টেবিল, ইনস্ট্যান্স নামক কিছু বিষয় রয়েছে। প্রথমেই এগুলো কী তা বলে দেই। মডিউল মডিউল হল একটা অবজেক্ট যা ব্রাউজার কম্পাইল করে মেশিন কোডে রুপান্তরিত করে এবং তা চালায়। মেমোরি মেমোরি হলো একটা অ্যারে বাফার যা ডেটা সংরক্ষণ করে। .... ওয়েব অ্যাসেমব্লির টিউটোরিয়াল আপাতত বন্ধ

ওয়েব অ্যাসেমব্লি (WebAssembly) টিউটোরিয়াল সিরিজ

ওয়েব অ্যাসেমব্লি কী? আমরা সাধারণত ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য HTML, CSS, JavaScript ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু WebAssembly ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য নতুন একটি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ। এর সাহায্যে আমরা সি, সি++ এবং রাস্টের মত প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ কম্পাইল করে তার বাইনারি আমরা ওয়েবে চালাতে পারব। দারুন না? আশা করি এই টিউটোরিয়াল সিরিজ শুরু করার আগে আপনার জাভাস্ক্রিপ্ট ও সি প্রোগ্রামিং সম্পর্কে হালকা-পাতলা ধারণা আছে। তো চলুন শুরু করা যাক।

উইজেট ও ইভেন্ট - স্কেচওয়্যার

ছবি
এই টিউটোরিয়ালে আমরা শিখব উইজেট কী এবং ইভেন্ট কী।  উইজেট আমরা বিভিন্ন ধরণের অ্যাপস চালিয়ে থাকি। এ'সব অ্যাপে বিভিন্ন বাটন, লেখা, ছবি, এডিট টেক্সট ইত্যাদি থাকে। এগুলোই হলো উইজেট। ইভেন্ট কোন ঘটনা ঘটলেই তাকে ইভেন্ট বলে। যেমন অ্যাপ চালু হলো, এটা একটা ঘটনা বা ইভেন্ট। আপনি কোন একটা উইজেটে টাচ করলেন এটাও একটা ঘটনা বা ইভেন্ট। এরম আরও অসংখ্য ইভেন্ট রয়েছে।  তো হাতে কলমে শেখা যাক। প্রথমে একটা প্রোজেক্ট তৈরি করুন। আমি অ্যাপ এর নাম EventTutorial দিয়েছি। আপনি আপনার ইচ্ছামত যেকোনো নাম দিতে পারেন। এখানে স্ক্রিন এ আমাদের একটা উইজেট তৈরি করতে হবে। নকশা করার সময় যেমন রঙের প্যালেট থাকে। আমাদেরও তেমন একটা উইজেট এর প্যালেট রয়েছে। সেটি নিচের ছবিতে দেখানো হলো। যেহেতু আমরা লেখা দেখাব তাই আমরা TextView উইজেটটা ব্যবহার করব। উইজেট এর প্যালেট হতে  TextView উইজেটটা চাপ দিয়ে টেনে ধরে স্ক্রিন এর উপর এনে ছেড়ে দিন। তারপর নিচের মত দেখা যাবে। এখানে উইজেট এর উপর TextView1 লেখা। কিন্তু আমরা এই লেখাটি দেখতে চাই না। তাই এখন Basic অপশন থেকে Text অপশন চেঞ্জ করুন (নিচের চিত্র) এখন টেক্সট এর মান কী দেয়া যায়? যেকোনো কিছুই দেয়

প্রথম অ্যাপ তৈরি করা

ছবি
সবার আগে আমাদের স্কেচওয়্যার ডাউনলোড করতে হবে। এই লিংক  থেকে তা ইনস্টল করা যাবে। নিচে স্ক্রিনশট  মনে হয় আমাকে আর বলে দিতে হবে না কিভাবে এই অ্যাপটি ইনস্টল করতে হবে। যাই হোক, ইনস্টল করার পর ওপেন করুন। অ্যাপটি ইনস্টল করার পর নিচের মত দেখা যাবে।  এরপর START এ চাপ দিন। নিচের মত দেখা যাবে। এবার আমাদের নতুন অ্যাপ তৈরি করার জন্য নতুন প্রোজেক্ট তৈরি করতে হবে। এজন্য Create a new project এ চাপ দিন। (পারমিশন চেলে Allow করে দিন)। এখন একটা নাম দেয়া লাগবে। ধরা যাক অ্যাপ এর নাম Hasib। (আপনি চাইলে যেকোন নাম দিতে পারেন)। নাম দিয়ে CREATE APP চাপুন।  চাপার পরে নিচের মত দেখা যাবে। এখানে ডানপাশের স্ক্রিন হলো অ্যাপ বানানোর পরে কীরম দেখা যাবে। এখানে আমরা ডিজাইন ও করতে পারব। আমাদের অ্যাপটি এখন ফাঁঁকা। আমরা এই টিউটোরিয়াল এ জটিলতা তৈরি করব না। তাই আমরা এই  ফাঁঁকা  অ্যাপ ই চালাব। তাই রান (Run) এ চাপুন। এবার অ্যাপ ইনস্টল করে ফেলুন। তারপর ওপেন করে ফেলুন।   এটা যদিও একটা ফাঁকা অ্যাপ, তবুও এটি হয়তো আপনার তৈরি করা প্রথম অ্যাপ। এবার সূচিতে গিয়ে পরবর্তী টিউটোরিয়াল কমপ্লিট করুন।