পোস্টগুলি

মার্চ, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভেরিয়েবল কী?

ছবি
ভেরিয়েবল কী? কেন জিজ্ঞাসা করলাম। এখনো তো ভেরিয়েবল নিয়ে তো কোন কথাই বলিনি। তো, বলে দিই ভেরিয়েবল কী। আপনি এতক্ষণে যথেষ্ট টিউটোরিয়াল শেষ করেছেন। হয়তো নিজে নিজে প্রোগ্রামিং করতে গিয়েছেন। এরপর আপনার প্রয়োজন হয়েছে নির্দিষ্ট ডেটা মেমোরিতে(মানে র‍্যামে) সেভ রাখার। কিন্তু তা পারেননি। এখন আপনার মনে হতে পারে ডেটা মেমোরিতে সেভ রাখার দরকারটা কী? এখন আপনি মনে করুন আপনার সফটওয়্যারটা একটা ওয়েবসাইট। আপনি ঠিক করেছেন ওয়েবসাইটে কতজন মানুষ ভিজিট করে তার একটা গণনা রাখবেন। তাহলে সেটা কিভাবে করবেন। খুবই সোজা, একটা ভেরিয়েবলে শুরুতে শুন্য সংখ্যাটা রাখবেন। যখনই কেউ ওয়েবসাইটটা ভিজিট করবে তখন সেই ভেরিয়েবলের মান এক বাড়িয়ে দিবেন(মানে আগের মানের সাথে ১ যোগ করে তা আবার ভেরিয়েবলে রাখবেন)। এভাবেই। আমরা এই টিউটোরিয়ালে এই প্রোগ্রামটা বানাব। তবে তার আগে সহজে বুঝে নিই ভেরিয়েবল কী? ভেরিয়েবল(Variable): ভেরিয়েবল হলো র‍্যামের নির্দিষ্ট একটি অংশ যা আপনি দখল করবেন এবং সেখানে ডেটা সেভ করে রাখতে পারবেন (অস্থায়ীভাবে, সফটওয়্যার বন্ধ হলেই তা গায়েব)। ভেরিয়েবল তৈরির প্রক্রিয়া: ভেরিয়েবল তৈরির জন্য নিচের স্ট্রাকচার অনুয

প্রোগ্রামিং কোডের সাহায্যে ফর্ম বা কন্ট্রোলের প্রোপার্টি এক্সেস করা

ছবি
আমরা প্রোপার্টিজ উইন্ডো ব্যবহার করে কোন কিছুর প্রোপার্টি পরিবর্তন করা শিখেছিলাম। এখন আমরা প্রোগ্রামিং কোড এর মাধ্যমে তা করা শিখব। এর জন্য ভিজুয়াল বেসিকে ডট(.) ব্যবহার করতে হয়। ডট কে আপনি বাংলা 'এর' শব্দটির মত ব্যবহার করতে পারেন। যেমন আমরা যদি ফর্ম এর ক্যাপশন কে কোড আকারে লিখতে চাই তাহলে এটিকে Form1.Caption (এখানে ফর্ম এর Name প্রোপার্টি এর মান Form1 লেখা হয়েছে। অন্য কোন নাম থাকলে সেই নাম ব্যবহার করতে হত)। এখন আমরা এখন একটা মেসেজবক্সে ফর্ম এর ক্যাপশন দেখাতে চাই, যখন একটা বাটনে ক্লিক করা হবে, তখন। তো আগের প্রজেক্টের মতই একটা বাটন তৈরি করুন আর এর ক্লিক ইভেন্টে লিখুন MsgBox Form1.Caption । তাহলে পুরো কোডটি নিচের মত হবে, Private Sub Command1_Click ( ) MsgBox Form1 . Caption End Sub এখন রান করুন। তারপর নিচের ছবির মত উইন্ডো আসবে, এরপর এই বাটনে ক্লিক করুন। তারপর নিশ্চয়ই যেমনটা ভাবছেন, তেমন হবে। নিচের ছবির মত, তাহলে কোন ফর্ম বা কন্ট্রোলের প্রোপার্টি কিভাবে কোড দিয়ে একসেস করতে হয়, তা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন। কোন ফর্ম বা কন্ট্রোলের প্রোপার্টির মান কোড দিয়ে সেট করা এট

ই্ভেন্ট ও এর ব্যবহার

ছবি
ইভেন্ট কী? আমরা যখন কোন উইন্ডোজ প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার চালাই তখন সফটওয়্যার কাজ করে। কিন্তু সফটওয়্যার কাজ করে। কিন্তু সফটওয়্যার কখন এই কাজগুলো করে। সাধারণত যখন কোন বাটনে ক্লিক করা হয়। অথবা কোন আইকনে ডাবল ক্লিক করা হয়। অথয়া কীবোর্ড হতে কোন কীতে প্রেস করা হয়। এইসব ক্লিক, ডাবল ক্লিক, কী প্রেস এইগুলোই ইভেন্ট। ইভেন্টের ব্যবহার আমরা এই ইভেন্ট ব্যয়হার করে আমাদের সফটওয়্যার প্রোগ্রাম করতে পারব। এইটাই হবে আমাদের প্রোগ্রামিং বিষয়ক প্রথম টিউটোরিয়াল। তবে ঘাবড়ানোর কিছুই নেই। অনেকেই প্রোগ্রামিং এর নাম শুনলে আতকে উঠে। মনে করে প্রোগ্রামিং অনেক কঠিন বিষয়। মোটেও না। কখনোই না। যারা প্রোগ্রামিং করে না মূলত তারাই এধরণের ভূল ধারণা ছড়িয়ে থাকে। এখন দেখা যাক আমরা কিভাবে ইভেন্ট ব্যবহার করতে পারি। এখন ভিজুয়াল বেসিক চালু করে ফর্ম এর উপর একটা বাটন তৈরি করুন। চালান। বাটনে ক্লিক করুন বাটন শুধু আপ ডাউন ই করবে কোন কাজ করবে না। এখন বাটনে ক্লিক করলে কি কাজ হবে আমাদের তার জন্য বাটনের ক্লিক ইভেন্ট লাগবে। বাটনের Name প্রোপার্টিটা আমরা Code এ ব্যবহার করব। তবে শুরুতে Name আর Caption প্রোপার্টির মান একই থাকলেও তাদের উদ্দেশ

প্রোজেক্ট এক্সপ্লোরার উইন্ডোর ব্যবহার

ছবি
একটা জিনিস না জানলেও চলত। তবে জানলে সুবিধা রয়েছে। আমরা যে প্রোজেক্ট তৈরি করেছি তাতে একটি ফর্ম রয়েছে। একাধিক ফর্মও একটি প্রোজেক্টে থাকতে পারে। (আপাতত আমাদের একাধিক ফর্মের বিষয় মাথা না ঘামালেই চলবে) । একটি প্রোজেক্টে কী কী ফর্ম আছে তা আমরা প্রোজেক্ট এক্সপ্লোরার উইন্ডোর সাহায্যে দেখতে পারি। প্রোজেক্ট এক্সপ্লোরার উইন্ডো সাধারণত প্রোপার্টিজ উইন্ডোর উপরে থাকে। এর ছবি নিচের মত, এখানে আমরা দেখতে পাচ্ছি প্রোজেক্ট এর নাম(Project1) এবং এর অধীনে কী কী ফর্ম রয়েছে। আমাদের এখানে একটাই ফর্ম রয়েছে আর সেটি হলো Form1। যখন প্রোজেক্ট সেভ করা হয় তখন প্রোজেক্ট ফাইল সেভ করতে হয়, যার এক্সটেনশন হলো *.vbp। অর্থাৎ আমাদের প্রোজেক্ট ফাইলের নাম হবে Project1.vbp। এখন শুধু প্রোজেক্ট সেভ করার সময় প্রত্যেকটি ফর্মও আলাদা আলাদা করে সেভ হবে। তবে আপনি ফর্ম এর নাম পরিবর্তন করবেন কিনা তা জিজ্ঞাসা করবে। ফর্ম এর ফাইল এক্সটেনশন *.frm অর্থাৎ আমরা যদি আমাদের ফর্ম এর নাম পরিবর্তন না করতে চাই তখন তা Form1.frm নামে সেভ হবে। এগুলো তো খুব সাধারণ ব্যপার। এগুলো নিয়ে পোস্ট লেখার কোন দরকার ছিল না, তাই না? তাহলে লিখলাম কেন? কিছু বিষয়

টুলবক্সের ব্যবহার

ছবি
আমরা শুরুতে ব্লাঙ্ক সফটওয়্যার তৈরি করলাম। এরপর প্রোপার্টিজ উইন্ডো ব্যবহার করলাম। কিন্তু এখন পর্যন্ত আমাদের ফর্ম খালি রয়ে গিয়েছে। একটা ফর্মে অনেক কিছু থাকে। যেমন উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ারে অনেকগুলো বাটন থাকে, একটা পিকচারবক্স থাকে যেখানে ভিডিও দেখানো হয়। এগুলোকে কন্ট্রোল(Control) বলে। আমরাও তো আমাদের ফর্ম এ কন্ট্রোল যোগ করতে চাই। নাহলে আমাদের এই সফটওয়্যারের কোন মূল্য নেই। আর এ কাজের জন্যই ভিজুয়াল বেসিকে রয়েছে টুলবক্স। ফর্ম ডিজাইনারের বাম পাশেই রয়েছে টুলবক্স। এটির ছবি নিচের মত, এখানে আমরা বিভিন্ন ধরণের কন্ট্রোল দেখতে পাচ্ছি। এর মধ্যে রয়েছে লেবেল, বাটন, টেক্সটবক্স, ইমেজ, পিকচারবক্স, চেকবক্স, ফ্রেম, রেডিও বাটন, কম্বোবক্স ড্রপডাউন, লিস্টবক্স, স্ক্রলবার, টাইমার, ড্রাইভভিউ, ফাইলভিউ, ডিরেক্টরি ভিউ, শেপ, লাইন ইত্যাদি। মজার ব্যপার হলো আরো কন্ট্রোল এতে যোগ করা যায়। ইন্টারনেটে অসংখ্য কন্ট্রোল রয়েছে যেগুলো .ocx এবং .dll ফাইল আকারে পাওয়া যায়। এখন আমরা দেখি কিভাবে একটা কন্ট্রোল ফর্ম এ তৈরি করা যায়। প্রথমে কি কন্ট্রোল নিবেন তা টুলবক্স হতে সিলেক্ট করুন। আমার সবচেয়ে প্রিয় কন্ট্রোল বাটন, তাই আমি এটার

প্রোপার্টিজ উইন্ডোর ব্যবহার

ছবি
এর আগের টিউটোরিয়ালে আমরা একটা ব্লাঙ্ক সফটওয়্যার তৈরি করেছিলাম। আশা করি এই ব্লাঙ্ক সফটওয়্যার তৈরি করতে আপনার কোন প্রকর সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না। তো একটা ব্লাঙ্ক সফটওয়্যার আগের মত তৈরি করে ফেলুন। বাকিটুকু দেখাই। এখন আপনার প্রোগ্রাম রান করুন। এরকম চিত্র দেখার কথা, এখানে আমরা এই ফর্ম বা উইন্ডোটার(এখন থেকে ফর্ম বলব) টাইটেল পর্যন্ত আমরা বদলাতে পারিনি। এর টাইটেল ছিল Form1 আর এখনো তাই রয়ে গিয়েছে। আচ্ছা ভেবে দেখেছেন কি, এই টাইটেল কিভাবে বদলানো যায়। যে জিনিস এক্ষেত্রে সাহায্য করবে তা হলো প্রোপার্টিজ উইন্ডো। এর চিত্র নিম্নরূপ, এখন প্রোপার্টিজ উইন্ডো হতে আমাদের উইন্ডো এর টাইটেল পাল্টাতে হবে। উইন্ডো এর টাইটেলকে ভিজুয়াল বেসিক এর ভাষায় বলা হয় ক্যাপশন(Caption)। আমাদেরকে এই ক্যাপশন পাল্টাতে হবে। এখন এই ক্যাপশনের নাম বদলিয়ে যেকোন কিছু দিন (মানুষ সাধারণত সফটওয়্যারের নাম দিয়ে থাকে)। আমাদের সফটওয়্যার কোন কাজ করছে না। তাহলে এর নাম কি দেয়া যেতে পারে? মাকাল ফল (Makal Fol) খুব ভালো একটা নাম হয়। তাই না? তো Caption প্রোপার্টির মান সেট করে দেও Makal Fol । নিচের ছবির মত,  সেট করার পর এন্টার কী চাপ দিল

প্রথম সফটওয়্যার তৈরি করে দুনিয়াকে স্বাগতম জানাও

ছবি
এর আগের টিউটোরিয়ালে আমরা দেখেছিলাম কিভাবে ভিজুয়াল বেসিক ৬ ইনস্টল করতে হয়। এখন আমরা ঝটপট একটা সফটওয়্যার তৈরি করে ফেলব। সাথে এই সফটওয়্যার এর .EXE ফাইল তৈরি করাও দেখব। এর জন্য ভিজুয়াল বেসিক চালু করতে হবে। ভিজুয়াল বেসিক চালু করার পর নিচের মত একটা ছবি আমরা দেখতে পাব, এখানে আমাদের জিজ্ঞাসা করছে যে আমরা কী ধরণের সফটওয়্যার বানাতে চাই। আমরা সাধারণত যেসকল সফটওয়্যার ও গেমস ব্যবহার করে থাকি সেগুলোকে Standard EXE বলে। এখানে আরো অপশন(ActiveX EXE, ActiveX DLL, ActiveX Control) ইত্যাদি রয়েছে। আপাতত আমাদের এগুলো নিয়ে মাথা না ঘামালেই চলবে। পরে বিস্তারিত আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ। এখন Standard EXE সিলেক্টেড থাকা অবস্থায় Open বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে রঙ, তুলি, ক্যানভাস সয় সামনে হাজির হবে। নিচের চিত্রের মত,   এখন মাঝখানে যেই উইন্ডোটা দেখতে পাচ্ছেন (Form1 লেখা) সেটা আসলে উইন্ডো না, উইন্ডোর ডিজাইন। (ভিজুয়াল বেসিকের ভাষায় উইন্ডোকে ফর্ম বলে) এখন এই যে উইন্ডোর ডিজাইন এইটাই আপনার সফটওয়্যার এর মেইন উইন্ডো হিসেবে কাজ করবে। মানে, সফটওয়্যার চালু করলেই এই উইন্ডোটি দেখা যাবে। এখন দেখাই যাচ্ছে যে একটি ব্লাঙ্ক উইন্ড

ভিজুয়াল বেসিক ৬ ইনস্টল করা

ছবি
ভিজুয়াল বেসিক ৬ মাইক্রোসফট আনেক বছর আগে থেকেই এর বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে। তাই এটি এখন আর সরাসরি অফিসিয়াল ওয়েবসাইট হতে ডাউনলোড করতে পাওয়া যায় না। তবে এর সিডি/ডিভিডি এখনো পাওয়া যায়। এর সিডি কিনতে পারেন। অথবা আন্যান্য ওয়েবসাইট ঘাটাঘাটি করে এটি ডাউনলোড করতে পারেন। এর সাইজ প্রায় ৬০০-৭০০ এম বি(যতটুকু মনে আছে)। তবে সুখবর এই যে, এর একটি ভার্সন কিছু স্বেচ্ছাসেবক প্রোগ্রামার তৈরি করেছে যার সাইজ মাত্র ৬ এম বি। এর নাম ভিজুয়াল বেসিক ৬ পোর্টেবল। এখান হতে ডাউনলোড করুন, ডাউনলোড লিঙ্ক: যেকোন একটি লিঙ্ক দিয়ে চেষ্টা করুন: লিঙ্ক ১ লিঙ্ক ২   [ বি. দ্র: যারা উইন্ডোজ ১০/৮ ব্যবহার করছেন তাদের খুব সম্ভাবনা রয়েছে যে ভিজুয়াল বেসিক ৬ চলবে না। তাই কষ্ট করে হলেও উইন্ডোজ ৭/ভিস্তা/এক্স পি/৯৮/৯৫ ইত্যাদি ব্যবহার করুন]   এখন ডাউনলোড করার পর যেকোন একটি ফোল্ডারে জিপ ফাইলটি আনজিপ করে ফেলুন। আমি একটা ফোল্ডারে আনজিপ করার পর এর ভিতরে ঢুকলাম। এরপর নিচের মত চিত্র দেখতে পাওয়া যাবে, এখন ডাবল ক্লিক করে এই ফোল্ডারের ভিতরে ঢুকুন, এখানে Visual Basic 6 Portable.exe ই হলো আমাদের ভিজুয়াল বেসিক। তবে প্রথমবার চালানোর সম

উইন্ডোজ সফটওয়্যার তৈরি(ভিজুয়াল বেসিক ৬)

আমরা আমাদের ল্যাপটপ, কম্পিউটারে অনেক সফটওয়্যার, গেমস ইত্যাদি চালিয়ে থাকি। আমাদেরও অনেক সময় এরকম সফটওয়্যার ও গেমস তৈরি করতে ইচ্ছা করে। অথচ আমরা বেশিরভাগই মনে করি যে, এসব সফটওয়্যার তৈরি করার জন্য প্রয়োজন ফ্যাক্টরি, ইন্ডাস্ট্রি ইত্যাদি। এ ধারণা সম্পূর্ণ ভূল। এর জন্য শুধু আপনার কম্পিউটার বা ল্যাপটপই যধেষ্ট। ভিজুয়াল বেসিক ব্যবহার করেই আমরা সফটওয়্যার তৈরি করতে পারি। এর জন্য নিচের টিউটোরিয়ালগুলো একে একে কমপ্লিট করলেই চলবে। ভিজুয়াল বেসিক পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়ানো ভিজুয়াল বেসিক ৬ ইনস্টল করা । প্রথম সফটওয়্যার তৈরি করে দুনিয়াকে স্বাগতম জানাও । প্রোপার্টিজ উইন্ডোর ব্যবহার ।  টুলবক্সের ব্যবহার ।  প্রোজেক্ট এক্সপ্লোরার উইন্ডোর ব্যয়হার ।  প্রোগ্রামিং-এর শুরু ইভেন্ট ও এর ব্যবহার ।  প্রোগ্রামিং কোডের সাহায্যে ফর্মের বা কন্ট্রোলের প্রোপার্টি এক্সেস করা । ভেরিয়েবল কী ?